Jobs in Data Science Course :এক কথায় ডেটা সাইন্স হলো তথ্য অর্থাৎ ডাটা বিশ্লেষণ এবং উপসংহার টানার একটি interdisciplinar field। এটি গণিত ,পরিসংখ্যান ,ডোমেন এবং কম্পিউটার সাইন্স ইত্যাদি বিশেষজ্ঞতা ব্যবহারের মাধ্যমে ডেটা থেকে অর্থপূর্ণ তথ্য বার করে। Data science এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত কিছু মূল উপাদান নিম্নে আলোচনা করা হলো :
8230 টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ হতে চলেছে
ডেটা সংগ্রহ : বিভিন্ন উৎস থেকেই ডেটা সংগ্রহ করা যেতে পারে ।
- ডেটা পরিষ্করণ : ডেটা বিশ্লেষণ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতকরণ করতে হবে ।
- ডেটা বিশ্লেষণ : পরিসংখ্যান ও মেশিন লার্নিং ব্যবহারের মাধ্যমে ডেটা বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।
- ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন : ডেটা দৃষ্টান্ত তৈরি করে যাতে তার ফলাফলগুলি সহজে বোঝা যায়।
- ডেটা মডেলিং : ভবিষ্যদ্বাণী ও নানারকম সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য মডেল তৈরি করা হয় ।
কেনো ডেটা সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করবেন ?
১. উচ্চ চাহিদা : ডাটা সাইন্টিস্ট (jobs in data science) এবং ডাটা এনালিস্টদের জন্য বাজারে চাকরি চাহিদা ক্রমবর্ধমান। বিভিন্ন শিল্পের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
- বিশ্ববিদ্যালয় ও কোম্পানির সমর্থন : অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং অনেক প্রতিষ্ঠান ডেটা সাইন্স কোর্সের জন্য অফার করছে এবং কোম্পানিগুলো ডেটা ভিত্তিক নানারকম সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনেক বেশি মনোযোগ দিচ্ছে ।
- আর্থিক পুরস্কার : ডাটা সাইন্সের (data science)পেশাগুলি সাধারণত উচ্চমাত্রায় বেতন প্রদান করে।
- সৃজনশীলতা ও সমস্যার সমাধান : এটি আপনাকে সৃজনশীল ভাবে চিন্তা করার এবং জটিল সমস্যার সমাধান করার সুযোগ করে দেয়।
- বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রয়োগ : ডাটা সাইন্সের স্বাস্থ্য সেবা ,ফিনান্স ,মার্কেটিং ,টেকনোল এবং আরো অনেক পদে কর্মীদের নিয়োগ করা হচ্ছে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা :
• স্নাতক ডিগ্রি : সাধারণত আপনার মধ্যে যেকোনো একটি ক্ষেত্রে (যেমন কম্পিউটার সায়েন্স, স্ট্যাটিস্টিক ,গণিত ,ইনফরমেশন টেকনোলজি সম্পর্কিত) স্নাতক ডিগ্রী থাকতে হবে ।
•স্নাতকোত্তর ডিগ্রী : ডাটা সাইন্স (data science) বিশেষিত নানান কোর্সের জন্য মাস্টার ডিগ্রী ( যেমন এমএসসি ,এমটেক) প্রয়োজন হতে পারে ।
মৌলিক স্কিলস:
- গণিত ও পরিসংখ্যান : ডাটা বিশ্লেষণ এবং মডেলিং এর জন্য আগ্রহী প্রার্থীর মাথায় অবশ্যই শক্তিশালী গণিত এবং পরিসংখ্যানে ধারণা থাকতে হবে।
- প্রোগ্রামিং ভাষা :
Python, R , SQL – এর মত প্রোগ্রামিং ভাষায় অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে । - ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট : SQL বা NoSQL ডেটাবেজ নিয়ে কাজ করার দক্ষতা অবশ্যই থাকতে হবে।
অন্য স্কিলস : - ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন : Tableau, Power BI , অথবা Matplotlib ব্যবহার করে ডাটা ভিজুয়ালাইজ করার দক্ষতা থাকতে হবে।
- মেশিন লার্নিং : আগ্রহী প্রার্থীর মস্তিষ্কে অবশ্যই মৌলিক মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। অভিজ্ঞতা :
- প্রজেক্ট : পূর্বে ডাটা অ্যানালাইসিস অথবা মেসিন লার্নিং প্রজেক্ট এর সাথে কাজ করতে হবে ।
- ইন্টার্নশিপ : ডাটা সাইন্স বা এর সম্পর্কিত কোন ক্ষেত্রে ইন্টারশিপের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অন্যান্য গুণাবলী :
- সমস্যা সমাধানের দক্ষতা : জটিল ডাটা সম্পর্কিত সমস্যা গুলির সমাধানে সৃজনশীলতা থাকতে হবে।
- যোগাযোগ দক্ষতা : তথ্যগুলিকে স্পষ্ট ভাবে উপস্থাপন করার সুযোগ দিতে হবে।
নিম্নে বিভিন্ন স্তরের ফোর্সের জন্য সাধারণ খরচের একটি ধারণা দেওয়া হল :
১. সার্টিফিকেট কোর্স :
- সময়কাল – ৩-৬ মাস
- খরচ – ২০,০০০-৫০,০০০
- উদাহরণ : অনলাইন প্লাটফর্মে ( coursera,edX) বিভিন্ন সার্টিফিকেট কোর্স ।
২. মাস্টার্স ডিগ্রি :
- সময়কাল :২ বছর
- খরচ : ২,০০,০০০-৬,০০,০০০ টাকা
- উদাহরণ : IIT , IISC এবং অন্যান্য প্রখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রাম ।
৩. ডিপ্লোমা কোর্স :
- সময়কাল : ১-২ বছর
- খরচ: ৫০,০০০ – ২,০০,০০০
- উদাহরণ: স্থানীয় কলেজ ও ইনস্টিটিউট এর ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম।
৪. অনলাইন কোর্স :
- খরচ : ৫,০০০-৫০,০০০(কোর্সের ওপর ভিত্তি করে)
- উদাহরণ : Udacity, Datacamp বা অন্য অনলাইন প্লাটফর্ম ।
৫. প্রফেশনাল সার্টিফিকেট :
- খরচ : ৩০,০০০ – ১,০০,০০০
- উদাহরণ : IBM, Google বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রফেশনাল সার্টিফিকেট ।
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চমাধ্যমিক ডাটা সায়েন্সের ওপর ভিত্তি করে কোর্স বা প্রোগ্রামগুলি সাধারণত কিছু কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাওয়া যায় , নিম্নে কিছু প্রতিষ্ঠান এবং কোর্সের তথ্য দেয়া হলো :
১. স্কুল এবং কলেজ :
•বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন (UGC) অনুমোদিত কলেজ : কিছু কলেজ ডাটা সায়েন্স এবং তথ্যপ্রযুক্তির ওপর সংযুক্ত বিষয় হিসাবে পাঠক্রম দেখে কলেজে অন্তর্ভুক্ত করে ।
২. প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান :
- NTTT : কিছু প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের ডাটা এনালিটিক্সের মতো প্রাথমিক কোর্সের অফার করে ।
- APTECH : এখানে নারায়ণ রকম ডাটা সায়েন্স সম্পর্কিত কোর্স পাওয়া যায় ।
৩. অনলাইন প্লাটফর্ম :
- Coursera, edX : কিছু প্রতিষ্ঠানে উচ্চমাধ্যমিক লেভেলের শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রি অথবা অল্প খরচে ডাটা সায়েন্স এর ওপর কোর্স পাওয়া যায়।
৪. সেমিনার এবং ওয়ার্কশপ :
- বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রায় সময়ই ডাটা সাইন্সের ওপর সেমিনার এবং ওয়ার্কশপ এর আয়োজন করে , যা উচ্চ মাধ্যমিক লেভেলের শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপযোগী হয়ে ওঠে ।
ডাটা সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য বিভিন্ন রকম কোর্স পাওয়া যায় যা আপনার অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষা স্তরের উপর ভিত্তি করে কোর্স তুলে নির্বাচন করতে পারেন। নিম্নে কিছু জনপ্রিয় কোর্সের তালিকা দেয়া হলো :
১. সার্টিফিকেট কোর্স :
- ডাটা সাইন্স ফাউন্ডেশন কোর্স : এই কোর্সের মাধ্যমে ডাটা সাইন্সের মৌলিক ধারণা , টুলস এবং টেকনিক সম্পর্কে পরিচিত হতে পারেন।
- মেসির লার্নিং সার্টিফিকেট: এই কোর্সের মাধ্যমে মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম এবং তাদের প্রয়োগ শেখানো হয়।
- ডাটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন কোর্স :
Tableau,Power BI বা Matplotlib ব্যবহার করে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন শেখানো হয়।
২. ডিপ্লোমা কোর্স :
- ডিপ্লোমা ইন ডাটা সাইন্স: এই কোর্সের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় যেমন স্ট্যাটিস্টিক , প্রোগ্রামিং এবং ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
- ডিপ্লোমা ইন ডাটা অ্যানালিটিক্স : এই কোর্সের মাধ্যমে ডেটা বিশ্লেষণ এবং রিপোর্ট তৈরি করার ওপর ফোকাস করা যায়।
৩. মাস্টার্স ডিগ্রি :
- মাস্টার্স ইন ডাটা সাইন্স : এই কোর্সের মাধ্যমে গভীরতর ডাটা বিশ্লেষণ , মেশিন লার্নিং, এবং রিসার্চ প্রজেক্ট এর ওপর ভিত্তি করা যায়।
- মাস্টার্স ইন অ্যানালিটিক্স : এই কোর্সের মাধ্যমে ব্যবসায়িক সমস্যা সমাধানে ডাটা অ্যানালিটিক্স এর ব্যবহার শেখা যায়। ৪. অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম :
- Coursera : এটি একটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স , যেমন” Data science specialization” ( Johns Hopkins University)।
- edX : MIT এবং Harvard – এর কোর্স উপলব্ধ ।
- Udacity : ” Data Scientist Nanodegree” প্রোগ্রাম ।
৫. বিশেষায়িত কোর্স : - ডিপ লার্নিং কোর্স : নিউরাল নেটওয়ার্ক এবং ডিপ লার্নিং টেকনিক শেখানো হয় এই কোর্সের মাধ্যমে ।
- বিগ ডেটা অ্যানালিটিক্স : হাদুপ স্পার্ক , এবং অন্যান্য বিগ ডেটা টুলস শেখানো হয়।
৬. প্রফেশনাল সার্টিফিকেট :
- Google data analytics certificate : এটি ডাটা অ্যানালিটিক্সের মৌলিক দিকগুলোর ওপর একটি পূর্ণাঙ্গ কোর্স ।
- IBM data science professional certificate : ডাটা সাইন্স এর বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। ৭. লোকাল ইনস্টিটিউটস :
- নেত্রকোনা বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি , এনআইটিআইস : স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ডাটা সায়েন্স ও অ্যানালিটিক্সের ওপর ভিত্তি করে কোর্স পাওয়া যায়।
পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্স বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে নিম্নে এরকম কিছু প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা উল্লেখ করা হলো :
- যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
- এআইসিটি (AICT)
- অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি কলকাতা
- নৈহাটি গভারমেন্ট কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি
- আইটিআই (ITI)
- এনআইটি (NIT)
- সিটি ইউনিভার্সিটি
- ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইউনিভার্সিটি
- যাদবপুর এর বিভিন্ন ইনস্টিটিউট।
নিম্নে উল্লেখিত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ডাটা সাইন্সের বিভিন্ন সুযোগ পাওয়া যায় : - আইআইটি (IIT) :
•আই আই টি মুম্বাই : এই প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্স ও অ্যানালিটিক্সেরমাস্টার্স প্রোগ্রাম শেখানো হয়।
- আইআইটি দিল্লি : এই প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্সের স্নাতকোত্তর কোর্স শেখানো হয়।
২. আইআইএসসি (IISC) :
- আইআইএসসি ব্যাঙ্গালুরু: এই প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্স ও মেশিন লার্নিং এর বিষয়ে কোর্স করানো হয়।
৩. এএমআইটি ( AMITY University) :
- এই প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্স ও অ্যানালিটিক্সের স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্স করানো হয়।
৪. নিট ( NIIT) : ডাটা সাইন্স এর ওপর সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করানো হয়।
৫. শ্রী রামচন্দ্র মেডিকেল কলেজ ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট : এই প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সেবায় ডাটা সাইন্সের ওপর বিশেষ কোর্স করানো হয়।
৬. লুক্সেমবার্গ ইউনিভার্সিটি (LPU) :
- এই প্রতিষ্ঠানে ডাটা সাইন্স এর ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স করানো হয়।
৭. ইন্ডিয়ান স্কুল অফ বিজিনেস ( ISB) :
- এই প্রতিষ্ঠানে আড়ালেটিক্স এর ওপর এক্সিকিউটিভ কোর্স করানো হয়।।
৮. ভারতের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় :
- নেত্রকোনা বিশ্ববিদ্যালয়
- জহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটি (JNU)
•পুনে বিশ্ববিদ্যালয়
অনলাইন কোর্স :
অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠান যেমন coursera, edX এবং Udacity ডাটা সায়েন্সে অনলাইন করছো প্রদান করা হয়।
ডাটা সাইন্স এর জন্য বিভিন্ন চাকরির ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল, এটি দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দিন দিন শিল্পের চাহিদাও বেড়ে চলেছে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো –
১. বাজারের চাহিদা :
- বৃদ্ধির হার : ডাটা সায়েন্সের প্রেসার প্রতি চাহিদা ২০২০ সালের পর থেকে ৩০ % পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। এবং ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে বলেই আশা করা যাচ্ছে।
- বিভিন্ন শিল্পের প্রয়োগ : ফিনান্স ,স্বাস্থ্য সেবা, রিটেল ,টেলিকম এবং ই-কমার্স এই সকল ক্ষেত্রে ডাটা সাইন্টিস্টদের প্রয়োজনীয়তা বর্তমানে বেড়েই চলেছে।
২. শিক্ষার সুযোগ : - সার্টিফিকেট কোর্স: বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম যেমন – coursera,edX,Udacity এবং স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে।
- ডিপ্লোমা ও মাস্টারস : IIT, IISC , AMIT এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার প্রোগ্রাম।
- বিশেষায়িত কোর্স : মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, এবং ডাটা এনালিটিক্স এর ওপর বিশেষ কোর্স আছে। ৩. চাকরির প্রকারভেদ :
- ডাটা অ্যানালিস্ট : এই পদে বিভিন্ন রিপোর্ট তৈরির কাজ করানো হয়।
- ডাটা সায়েন্টিস্ট: এই পদে জটিল ডেটা সমস্যা সমাধানের জন্য মডেল তৈরি করানো হয়।
- মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার: এই পদে অ্যালগরিদম উন্নয়ন এবং বাস্তবায়ন করানো হয়।
- বিজনেস অ্যানালিস্ট : এই পদে ব্যবসায়ী কৌশল উন্নয়নের সহায়তা করানো হয়
৪. স্কিল ও যোগ্যতা :
- প্রোগ্রামিং ভাষা : প্রোগ্রামিং ভাষা গুলি হল Python , R , SQL ।
- মেশিন লার্নিং : মেসির লার্নিং ভাষা গুলি হল TensorFlow, Keras, Scikit- learn ।
- ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট : Tableau , Power BI ।
৫ . বেতন :
- সাধারণভাবে : প্রথম প্রথম বেতন ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা হতে পারে ,তারপর অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে ১৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা বেতাল হতে পারে।
৬. ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি :
- অটোমেশন ও AI : ডাটা সায়েন্সের গুরুত্ব যে হারে বাড়ছে এবং প্রযুক্তি উন্নতির সাথে সাথে ডাটা সাইন্টিস্টদের চাহিদাও ভবিষ্যতে বেড়ে যাবে।
- শিল্পের বিভিন্নতা : স্বাস্থ্য সেবা ফিনান্স এবং টেকনোলজি কোম্পানিগুলোতে চাকরির সুযোগ দ্রুত হারে বাড়ছে ।
- ভারতে ডাটা সায়েন্স এর জন্য এর জন্য শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ রয়েছে। সঠিক শিক্ষার মাধ্যমে আপনি এই ক্ষেত্রটিতে সফল হতে পারেন। । এই ধরনের পড়াশোনায় আগ্রহী প্রার্থীদের কেরিয়ার জন্য একটি দুর্দান্ত পছন্দ হতে পারে।